শ্রেণিকক্ষে একটি ফলপ্রসূ এবং কার্যকর পাঠদানের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সময় ব্যস্থাপনা সঠিকভাবে অনুসরণ করতে না পারলে একটি পাঠদান কার্যক্রম ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে। পাঠের কোন অংশটির জন্য কত সময় ব্যয় করতে হবে তা পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করে রাখতে হবে অর্থাৎ পাঠ পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। পাঠ পরিকল্পনা লিখিত আকারে হতে পারে আবার মনে মনেও হতে পারে। শিক্ষক তার সুবিধামতো এ কাজটি সম্পাদন করতে পারেন।
সাধারণত আমাদের দেশের বিদ্যালয়গুলোতে প্রতিটি পিরিয়ড ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের হয়ে থাকে। উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রতিটি পিরিয়ড ৫০ মিনিট অথবা ৯০ মিনিটও হয়ে থাকে। বিদ্যালয়ে পাঠদানের ক্ষেত্রে শিক্ষককে পাঠদানের বিভিন্ন পর্ব অনুযায়ী সময় ভাগ করে নিতে হবে। যেমন-৪০মিনিটের পিরিয়ডর জন্য হতে পারে-
- পাঠসূচনা/প্রস্তুতি-০৫ মিনিট
- শিখন-শেখানো কার্যক্রম/উপস্থাপনা- ২৫ মিনিট
- মূল্যায়ন/পুনরালোচনা- ১০ মিনিট